যমুনা নদী ভাঙন প্রতিরোধে ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নদী ভাঙন প্রতিরোধ প্রকল্প সংসদে পাস হওয়ায় ডেপুটি স্পিকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়াকে গণসংবর্ধনা দিয়েছে এলাকাবাসী।
শুক্রবার (২৭ নভেম্বর) সন্ধায় গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার জুমারবাড়ী মাদরাসা মাঠে এ গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু স্বপ্ন দেখেন না, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেন। প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ‘যমুনা নদীর ভাঙন হতে সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলাধীন গোবিন্দী, হলদিয়া জুমারবাড়ী ও কাতলামারী এলাকা রক্ষা’ প্রকল্পটি গত ১৭ নভেম্বর একনেকে (জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি) পাস হয়েছে। একমাত্র প্রধানমন্ত্রীর বদান্যতায় সাঘাটা-ফুলছড়ি এলাকায় এ প্রকল্পটির বরাদ্দ পেয়েছি। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে যেমন বাংলাদেশের জন্ম হতো না, তেমনি তারই কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় না থাকলে বাংলাদেশে এত উন্নয়ন সম্ভব হতো না।’
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব আইয়ুব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাঘাটা উপজেলার পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির, গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেছুর রহমান, ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হুদা দুদু, উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নাছিরুল আলম স্বপন, উপজেলা যুব উন্নয়ন সহকারী কর্মকর্তা রেজাউল করিম, জুমারবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রোস্তম আলী, হলদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী প্রমুখ।